পরিবেশ সংরক্ষণে মুজিববর্ষ
ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনেও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতি যার যা ছিল তা নিয়েই পূর্ব পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেন। বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক নেতৃত্ব আজ বাঙালি জাতি বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে স্মরণ করছে। প্রাণঘাতী করোনার মহামারিতে বাঙালি জাতি পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বঙ্গবন্ধুর জন্মের শত বছর পরেও বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করছে।
বিশ্ব নেতারা পরিবেশের বিপর্যয় নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ায় করোনা দুর্যোগের সময়ও বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য প্রায় এক কোটির বেশি বৃক্ষরোপণ করে সমগ্র বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেকেই ব্যক্তিগত উদ্যোগে হাজার হাজার বৃক্ষরোপণ করেছেন। অন্যদিকে সরকারি- বেসরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানেও শত শত গাছ লাগিয়ে মুজিববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে। দৈনন্দিন দায়িত্বের অংশ হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকীয় শাখা মুজিববর্ষকে সামনে রেখে সারা বছরই অনবরত গাছ লাগিয়ে যাচ্ছে। গাছ মানুষের প্রাণ, সেই প্রাণকে রক্ষা করার জন্য মুজিববর্ষের অবদান বাঙালি জাতি তাদের বুকে ধরে রাখবে।
বাংলাদেশে প্রায় ২.৬ মিলিয়ন হেক্টর বনাঞ্চল রয়েছে। দেশে মোট ভূমির প্রায় ১৭.৪ শতাংশ বনাঞ্চল। জিডিপিতে বনাঞ্চলের অবদান প্রায় ৩ শতাংশ। বিশ্বখাদ্য ও কৃষি সংস্থার মতে, বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২৬০০ হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য মোট ভূমির প্রায় ২৫ শতাংশ বনভূমি থাকা উচিত। বর্তমানে বিপুল এই জনসংখ্যার দেশে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশের জন্য প্রায় ৭.৬ শতাংশ বনভূমি কম রয়েছে। জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই হারে বাড়তে থাকলে ২০৫০ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়াবে। ভবিষ্যতে বাড়তি জনসংখ্যার চাপে প্রকৃতিতে ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে। প্রতিনিয়ত বনভূমি উজাড় করে মানুষ তাদের প্রয়োজনে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও কলকারখানা নির্মাণ করে যাচ্ছে। পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বনভূমি ধ্বংসের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।
মোটা দাগে বলা যেতে পারে, অতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপে বনায়ন ধ্বংসের পাশাপাশি কলকারখানা ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ লাগামহীনভাবে বাড়ছে। ফলে প্রতিনিয়তই গ্রিন হাউস গ্যাস যেমন—কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, সিএফসিসহ অন্যান্য দূষিত উপাদান বায়ুমণ্ডলে বেড়েই যাচ্ছে। এই গ্রিন হাউস গ্যাস ভূ-পৃষ্ঠ হতে নির্গত তাপমাত্রা বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্পেয়ারের ওপরে যেতে বাধা প্রদান করে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা সহনীয় মাত্রার চেয়ে বেশি দেখা যায়।
গবেষণা অনুযায়ী ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ১০ বছরে পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যাবে। বর্তমানে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে এন্টার্কটিকা অঞ্চলের বরফখণ্ড গলে সাগরের পানির উচ্চতা বেড়ে যাচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ১১ শতাংশ পানিতে তলিয়ে যেতে পারে। সাগরের পানির উচ্চতা বছরে প্রায় ১.৫ মিলিমিটার বাড়ছে। সমুদ্রের লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা ও খরাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ বেড়ে গিয়ে মৎস্যসহ অন্যান্য প্রাণীও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এভাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাবে শীতকাল ছোট হয়ে গ্রীষ্মকাল বড় হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে শীতকালে উৎপাদিত যে সকল ফসলের নির্দিষ্ট দিন ও তাপমাত্রার প্রয়োজন সেই সকল ফসলের উৎপাদন হঠাৎ কমে যাবে। মোট উৎপাদনের অঙ্ক কমে গিয়ে খাদ্য সংকটসহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে। আবার তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে নতুন নতুন পোকামাকড় ও রোগ জীবাণুর আবির্ভাবও দেখা দিতে পারে। মাঠে উৎপাদিত কৃষি ফসলের চিন্তা করলে দেখা যাবে, পোকামাকড় ও রোগ জীবাণু দমনের জন্য সুপারিশকৃত বালাইনাশকের কার্যকারিতাও কমে যাবে। এক্ষেত্রে খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়ে খাদ্য সংকট সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
প্রাণঘাতী করোনার মহামারিতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। অন্যদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। যদিও সার্সকোভি-২ ভাইরাসটির বেশি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকার ক্ষমতা কম, কিন্তু আশঙ্কা করা হচ্ছে ম্যামালস (ব্যাট্স) তাদের শরীরে দীর্ঘদিন বহন করতে পারবে। পরবর্তীতে এই ভাইরাসটির আবার মানুষের শরীরে স্থানান্তর হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এসব আশঙ্কার পেছনে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব রয়েছে।
আজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্ম শতবর্ষে বাঙালি জাতি জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গাছ লাগিয়ে করোনাসহ অন্যান্য দুর্যোগ প্রাকৃতিগতভাবে মোকাবিলা করার সক্ষমতা অর্জন করতে যাচ্ছে। গাছ বায়ুমণ্ডলের কার্বন ডাই-অক্সাইডকে ফটোসিনথিসিস প্রক্রিয়ায় জৈব কার্বনে পরিণত করে। ফলে গাছ বায়ুমণ্ডলে কার্বনের পরিমাণ কমিয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অন্যদিকে গাছের পাতায় প্রচুর পরিমাণে কার্বন জমা থাকে। গাছের পাতাও মাটিতে পচে জৈব কার্বনে পরিণত হয়। উক্ত প্রক্রিয়ায় কার্বন জৈব কার্বনে পরিণত হয়ে গাছের বৃদ্ধির জন্য প্রচুর পরিমাণে মিনারেলস মাটিতে যোগ করে থাকে।
প্রতিনিয়ত মানুষ শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসৃত করছে। উক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড গাছ তাদের প্রয়োজনে গ্রহণ করছে। অন্যদিকে মানুষ গাছ হতে নিঃসৃত অক্সিজেন গ্রহণ করে বেঁচে আছে। অন্যথায় মানুষের অস্তিত্ব কল্পনা করা যেতো না। দুঃখজনক হলেও সত্য, মানুষের বেঁচে থাকার জন্য গাছের প্রয়োজন হলেও মানুষই প্রতিনিয়ত তাদের প্রয়োজনে গাছপালা ধ্বংস করে যাচ্ছে। ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিসহ জলবায়ু প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মানুষের টেকসই জীবনের ওপর প্রতিনিয়ত ঋণাত্মক প্রভাব সৃষ্টি হচ্ছে। এমতাবস্থায় ভবিষ্যতে খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়ে খাদ্য সংকট সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাটি উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
বিজ্ঞানসম্মত পদক্ষেপের মাধ্যমে ভবিষ্যতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ কমানোর এখনই উপযুক্ত সময়। কলকারখানা ও যানবাহনগুলোকে মোট কার্বন নিঃসরণের ওপর ট্যাক্স আরোপ করা যেতে পারে। তাপমাত্রা সহিষ্ণু বিশেষ করে ধানের জাতের ওপর গবেষণা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রতিনিয়ত গাছ লাগানোর ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রেও গ্রিন এনার্জির ওপর গুরুত্ব আরোপ করা যেতে পারে। ‘দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড’ মারফত জানা যায়, ১৯৯৬ সালে বনায়ন ছিল মোট ভূমির প্রায় ৭ শতাংশ। বর্তমানে শেখ হাসিনা সরকারের সময় তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ শতাংশ, যা পূর্বের তুলনায় ১৪২ শতাংশ বেশি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গাছ লাগিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের সুযোগ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিববর্ষে গাছ লাগিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
বাংলাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখায় জাতিসংঘ কর্তৃক ‘চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বৃক্ষরোপণ অব্যাহত রেখেছে। বিষয়টি সাধারণ মানুষের দৃষ্টিতে ছোট হলেও পরিবেশবিদদের দৃষ্টিতে নিঃসন্দেহে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বৃহৎ পদক্ষেপ। উদাহরণস্বরূপ ওয়ানগারি মিউটা মাথাই ২০১১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর গাছ লাগিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। যদি সেই অঙ্কটি কষা হয়, তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বৈশ্বিক উষ্ণতা কমানোর জন্য মজিববর্ষে প্রায় এক কোটিরও বেশি বৃক্ষরোপণ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। পরিশেষে বলা যায়, গাছই আমাদের প্রাণ। মুজিববর্ষে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিবেশে নিঃসৃত মানব সৃষ্ট কার্বনের পরিমাণ বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে কমানোর পদক্ষেপটি সমগ্র বিশ্বে প্রশংসার দাবি রাখে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪০ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশে ১০ কোটি মানুষও যদি প্রতি বছর একটি করে গাছ লাগায় তাহলে গ্রিন হাউস গ্যাস কমিয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে বাংলাদেশের নাম বিশ্বের মানচিত্রে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, এনভাইরনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।
[email protected]
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন।
– লালমনিরহাট বার্তা নিউজ ডেস্ক –- চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
- শান্তর মান-ইজ্জত বাঁচালেন উগান্ডার অধিনায়ক
- হজ কাদের ওপর ফরজ, কাদের ওপর নয়?
- গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাইডেন
- টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- ১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল নিষেধ
- দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেলের অবৈধ প্রদর্শন বন্ধে কার্যক্রম শুরু
- জলবায়ুর অভিঘাতের জন্য বাংলাদেশ দায়ী নয়: পরিবেশমন্ত্রী
- ইয়াবা সেবন করে শিশু-বৃদ্ধদের পেটাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন
- দেশে বেকার ২৫ লাখ ৯০ হাজার, পুরুষ বেকার বেশি
- গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দ্রুত সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- চাকরিতে বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ
- দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস
- উপজেলা নির্বাচনে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- সৌন্দর্য ধরে রাখতে নজর দিন সঠিক খাদ্যাভ্যাসে
- রংপুরে র্যাবের অভিযানে ফেন্সিডিলসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির দাবি বেরোবি ছাত্রলীগের
- রাফাহতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২১ ফিলিস্তিনি নিহত
- দ্রব্যমূল্য নিয়ে চাপের মধ্যে আছি: ওবায়দুল কাদের
- প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- জনগণের কথা চিন্তা করে আইন তৈরি করতে হবে: আইনমন্ত্রী
- তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার
- হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আবাসন সুবিধা পাবে
- চাকরিতে প্রবেশে বয়সের বিষয়ে যা জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- ‘অভিবাসন নিয়ে অপতথ্য রোধে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইতালি’
- ঢাকায় আসছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব
- অবৈধ জাল ব্যবহার বন্ধ করা হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- ১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে ১৫ মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- আদিতমারীতে জুয়ার আসর থেকে স্কুলশিক্ষকসহ আটক ৮
- ১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল নিষেধ
- দেশজুড়ে আরো ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
- বোরো মৌসুমের ধান-চালের মূল্য নির্ধারণ করল সরকার
- রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করবো না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সরকারি সুবিধা নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলে প্রার্থিতা বাতিল
- ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে আমরা পাপমুক্ত হয়েছি’
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবার কবে বন্ধ হবে, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী
- আইকনিক লিডার এখন কুন্তলা চৌধুরী
- প্রত্যেকের উচিত প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করা: গণপূর্তমন্ত্রী
- সৌদিতে ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ভেসে গেছে গাড়ি
- আইপিএলে পান্ডিয়াদের বিরুদ্ধে জোচ্চুরির অভিযোগ!
- পুলিশের প্রতি ১১ নির্দেশনা
- ঢিলেঢালা পোশাক ও যথাসম্ভব ছায়ায় থাকুন: চিফ হিট অফিসার
- আদিতমারীতে স্বামীর থাপ্পড়ে প্রাণ গেল স্ত্রীর
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
- অপবিত্র জায়গায় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা, শরিয়ত কী বলে?
- শান্তর মান-ইজ্জত বাঁচালেন উগান্ডার অধিনায়ক
- তানজানিয়ায় বন্যা-ভূমিধসে ১৫৫ জনের মৃত্যু