স্যান্ডহার্স্ট মিলিটারি একাডেমি ও শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
ডেটলাইন ২৭ জুন, ১৯৭৫। স্বর্গীয় মাধুরীতে ভরা এখন ইংল্যান্ডের গ্রীষ্মকাল। প্রকৃতিতে সৌন্দর্যের বন্যা বইছে। কিন্তু এর চেয়েও আনন্দের বন্যা আজ ব্রিটেনের রয়াল মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহার্স্টের ক্যাডেটদের মনে-প্রাণে। আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে স্ট্যান্ডার্ড মিলিটারি কোর্স-৮-এর প্রার্থিত সভরিন (পার্সিং আউট) প্যারেড। প্যারেড রিভিউ করছেন রাজকুমারী এলিস, ডাচেস অব গ্লুচেস্টার। বিদেশি ক্যাডেটদের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে কমিশন লাভ করতে যাচ্ছেন তিনজন গর্বিত তরুণ। তাঁদের দুজন হলেন—অফিসার ক্যাডেট আলাউদ্দিন মো. আবদুল ওয়াদুদ (পরবর্তী সময়ে মেজর জেনারেল) ও মাসুদুল হাসান (পরবর্তী সময়ে ক্যাপ্টেন)। তৃতীয় তরুণের নাম শেখ জামাল। তিনি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র। ১ আগস্ট, ১৯৭৫ থেকে স্যান্ডহার্স্টে রেগুলার ক্যারিয়ার কোর্স শুরু হবে। শেখ জামাল এই প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও অংশ নিচ্ছেন না। কারণ তাঁর দুই প্রিয় বন্ধু বাংলাদেশে ফিরে যাচ্ছেন। আর রয়েছে মায়ের জন্য গভীর টান। মাত্র দেড় মাস পর এই সিদ্ধান্তই তাঁর জীবনকে তছনছ করে দেবে।
প্যারেডের শেষ পর্যায়ে অর্কেস্ট্রায় স্কটিশ বিদায় সংগীত ‘ওল্ড লং সিনস’-এর (পুরনো সেই দিনের কথা) সুর বেজে উঠেছে। ক্যাডেটরা সারিবদ্ধভাবে প্যারেড গ্রাউন্ড থেকে মার্চ করে ওল্ড কলেজের সিঁড়ি অতিক্রম করলেন। এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের তিন তরুণের ক্যাডেট থেকে কাঙ্ক্ষিত আর্মি অফিসারে রূপান্তর ঘটল। ব্রিটিশ পত্র-পত্রিকায় কমিশনপ্রাপ্ত বাংলাদেশের তিনজন তরুণের ছবি ছাপা হলো। ছবিটি বিশ্বকে এক প্রতীকী বার্তা দিয়েছিল—লাখো প্রাণের বিনিময়ে সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ তার সামরিক বাহিনীকে আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলতে চায়।
২৯ জানুয়ারি, ১৯৭৪। রাষ্ট্রীয় সফরে এসেছেন যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো। শেখ জামালের মধ্যে সেনাবাহিনীতে যোগদানের প্রবল আগ্রহ দেখে টিটো তাঁকে যুগোস্লাভ মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দেন। ১৯৭৪ সালের বসন্তে ঢাকা কলেজের ছাত্র ও একাত্তরের কিশোর মুক্তিযোদ্ধা শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু একেবারে ভিন্ন পরিবেশ, প্রতিকূল আবহাওয়া আর ভাষার অসুবিধার কারণে সেখানকার প্রশিক্ষণের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো শেখ জামালের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছিল। এই পরিস্থিতিতে মার্শাল টিটো শেখ জামালকে ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্টে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরামর্শ দেন।
১৯৭৪ সালের শরতে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সামরিক একাডেমি স্যান্ডহার্স্টে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের লক্ষ্যে শেখ জামাল লন্ডনে এসে পৌঁছান। তবে স্যান্ডহার্স্টের পূর্বশর্ত হিসেবে জামালকে (ব্রিটেনের) আর্মি স্কুল অব ল্যাঙ্গুয়েজ, বেকনসফিল্ড থেকে প্রয়োজনীয় পূর্বপ্রশিক্ষণ (ইংরেজি ভাষার দক্ষতা ও মৌলিক সামরিক বিষয়) গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে। স্যান্ডহার্স্টে (১৮১২) ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসারদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ পরিচালিত হয়। স্যান্ডহার্স্ট লন্ডনের ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। এ সময় স্যান্ডহার্স্টের কমান্ড্যান্ট ছিলেন মেজর জেনারেল রবার্ট ফোর্ড।
এখানে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের তিনজন তরুণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে আসেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য প্রতিরক্ষা সহযোগিতার আলোকে ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ থেকে সর্বপ্রথম দুজন ক্যাডেট (ক্যাডেট শফি মোহাম্মদ মেহবুব, পরবর্তী সময়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ও ক্যাডেট লুেফ কামাল, সে. লে.) স্যান্ডহার্স্টে যোগদান করেন ও ১৯৭৪ সালে কমিশন লাভ করেন।
এই কোর্সের মেয়াদ ছিল প্রায় ছয় মাস (৩ জানুয়ারি থেকে ২৭ জুন, ১৯৭৫)। ৪০০ জন ক্যাডেটের মধ্যে বিদেশি ক্যাডেটের সংখ্যা ছিল ৩০। আন্তর্জাতিক পরিবেশে খুব অল্প সময়ে নিজেদের মানিয়ে নেন থ্রি মাসকেটিয়ার্স। সামরিক একাডেমির প্রশিক্ষণ ছিল অত্যন্ত বাস্তবধর্মী, কঠোর ও চ্যালেঞ্জিং।
কঠিন ট্রেনিংয়ের মধ্যে রোমাঞ্চকর ঘটনাও ঘটে। কোর্সের একজন প্রশিক্ষক ক্যাপ্টেন মার্ক ফিলিপস, আলোচিত রাজকুমারী অ্যানের স্বামী। একদিন সিগন্যাল এক্সারসাইজ চলাকালে ক্লান্ত একদল ক্যাডেটের মাঝে হঠাৎ সাদা ঘোড়ায় চড়ে উদয় হলেন বিখ্যাত অশ্বারোহী রাজকুমারী অ্যান। প্রিন্সেস ঘোড়া থেকে নেমে নিজের পরিচয় দিয়ে একজন বাঙালি ক্যাডেটের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বললেন ও হাতের গ্লাভস খুলে হ্যান্ডশেক করলেন। এরপর ঘোড়া দাবড়ে পাহাড়ের আড়ালে মুহূর্তে হাওয়া হয়ে গেলেন রূপকথার রাজকুমারীর মতো।
স্যান্ডহার্স্টের প্রশিক্ষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল বহিরঙ্গ অনুশীলন (এক্সারসাইজ)। এগুলো ছিল অত্যন্ত বাস্তবসম্মত, কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং। যেখানে ক্যাডেটদের উদ্যোগ ও কষ্টসহিষ্ণুতা প্রত্যাশিত ছিল। প্রথম দিকের অন্যতম এক্সারসাইজ হলো এক্সারসাইজ টেন্ডার ফুট গ্রিন। এই এক্সারসাইজে ক্যাডেটরা সারা দিন পাহাড়ি এলাকায় হেঁটেছিলেন। ক্যাডেটদের পেট্রলিং এক্সারসাইজ পরিচালিত হয়েছিল ডার্টমুর এলাকায়। প্রচণ্ড ঠাণ্ডা ও ঘন কুয়াশার মধ্যে ক্যাডেটদের শুধু কম্পাসের সাহায্যে পথ চলতে হয়েছিল।
১৯৭৫ সালের মে মাসের শেষের দিকে স্যান্ডহার্স্ট থেকে ক্যাডেটরা রণকৌশলগত চূড়ান্ত অনুশীলনে (এক্সারসাইজ ডাইনামিক ভিক্টোরি) অংশগ্রহণ করতে পশ্চিম জার্মানিতে (ব্রিটিশ আর্মি অন রাইন) যান। পশ্চিম জার্মানির পশ্চিম অঞ্চলের এক ছোট্ট এয়ারপোর্টে ক্যাডেটদের বহনকারী প্লেনটি ল্যান্ড করে। জার্মানিতে নেমে ক্যাডেট মাসুদের মনে পড়ে লেখক এরিক মারিয়া রেমার্কের যুদ্ধবিরোধী বিখ্যাত উপন্যাস—‘অল কোয়াইট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট’-এর নায়ক সৈনিক পল বোমারের কথা। তাঁর মনে হয়, কাছে হয়তো ছিল ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট (ফ্রান্সের পূর্বাঞ্চল)। কত দুপুর এই উপন্যাসের নায়ক পলের সঙ্গী হয়ে সেই ওয়েস্টার্ন ফ্রন্টের দুঃসাহসিক অভিযানে গেছেন।
এই অনুশীলনকে রীতিমতো যুদ্ধই বলা যায়। গায়ে কমব্যাট ইউনিফর্ম, হাতে রাইফেল, পিঠে হ্যাভার স্যাক পরে জামাল পুরোপুরি যোদ্ধা। কখনো পাহাড়ি এলাকা, কখনো অরণ্য, কখনো খোলা প্রান্তরে চলে দুঃসাহসিক অনুশীলন। সারা দিন প্রতিরক্ষায় ট্রেঞ্চে বসে থাকা। ভোররাতে পরিচালিত হলো গোর্খা ব্যাটালিয়নের আক্রমণ। আকাশে শত্রুর বিমান। ট্রেঞ্চের কিছু দূরে আর্টিলারি শেল পড়ছে। চলছে লাইভ ফায়ারিং। শত্রুদের হটিয়ে এবার এগিয়ে যেতে হবে। পাইন বৃক্ষশোভিত অরণ্যময় এলাকায় হেলিকপ্টার থেকে রেপলিং করে নামতে হলো কয়েক শ ফুট। কখনো শত্রুর প্রতিরক্ষায় বেপরোয়া আক্রমণ।
বেশ কিছু বছর বিরতির পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে ক্যাডেটরা আবার স্যান্ডহার্স্টে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে। ১৯৭৫-এর পর এই পর্যন্ত আরো ১১ জন বাংলাদেশি অফিসার এই একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেছেন। এর মধ্যে দুজন নারী অফিসার (মেজর নাফিদাত হোসাইন ও মেজর নওশীন আনজুমান) রয়েছেন।
স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে ফিরে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের পোস্টিং হলো ঢাকা সেনানিবাসের দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে। এখানে তাঁর চাকরিকাল ছিল প্রায় দেড় মাস। কিন্তু এই স্বল্প সময়ে অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তিনি চমৎকার পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই তিনি অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাঁদেরই একজন হয়ে ওঠেন।
১৪ আগস্ট রাতে ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে আসেন তিনি। নায়েব সুবেদার বার্কি বলেন, ‘স্যার, অনেক রাত হয়েছে; আজ রাতে ইউনিটেই থেকে যান। কিন্তু রাতে আর সেনানিবাসে থাকা হয় না শেখ জামালের। তিনি ফিরে আসেন ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর রোডের ৬৭৭ নম্বর বাড়িতে। বাংলাদেশের কলঙ্ক ‘ঘাতক দল’ ততক্ষণে প্রস্তুতি নিচ্ছে শতাব্দীর এক নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের জন্য।
শেখ জামালের জীবন ছিল খুব সংক্ষিপ্ত : ২৮ এপ্রিল, ১৯৫৪ থেকে ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫। শেখ জামাল এখন ঘুমিয়ে আছেন বনানী কবরস্থানে। তাঁর পাশেই ঘুমিয়ে আছেন প্রাণপ্রিয় স্ত্রী রোজী জামাল, যাঁর হাতের তাজা মেহেদির রং বুকের তাজা রক্তে একাকার হয়ে গিয়েছিল। শেখ জামালের প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের অযুত ভালোবাসা, গর্ব ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে পেশাগতভাবে দক্ষ ও চৌকস বাহিনী হিসেবে। তিনি সেনাবাহিনীর এই মহৎ অর্জনগুলো দেখে কত না আনন্দিত হতেন।
আজ তাঁর জন্মদিন। আজকের এই বিশেষ দিনে একজন অকালপ্রয়াত কিশোর মুক্তিযোদ্ধা, স্মার্ট সেনা অফিসার, বন্ধু-অন্তপ্রাণ ও সাহসী তরুণের কথা স্মরণ করি বিনম্র শ্রদ্ধায়। লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, স্যালুট টু ইউ স্যার।
লেখক : দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলের
সাবেক অধিনায়ক
[email protected]
- জয়সওয়ালের শতকে সপ্তম জয় রাজস্থানের
- প্রথমবার সালমানের বিপরীতে কিয়ারা
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে
- ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’
- ট্রেনের টিকিট এবার ভেন্ডিং মেশিনে, দাঁড়াতে হবে না লাইনে
- মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
- পাকিস্তান-ইরানের সম্পর্কের নতুন মাত্রা
- ‘জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য সবার ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি’
- পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩০ জন
- আমিরাতে পৌঁছেছে জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ, সুস্থ আছেন নাবিকরা
- ঢিলেঢালা পোশাক ও যথাসম্ভব ছায়ায় থাকুন: চিফ হিট অফিসার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
- ‘যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত’
- গরমকালে বাড়ি ঠান্ডা রাখার চীনা প্রাচীন কৌশল
- দেশজুড়ে আরো ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
- শেষ বলে ১ রানের নাটকীয় জয় পেল কলকাতা
- জনপ্রিয় অভিনেতা রুমি মারা গেছেন
- তীব্র গরমে যেসব আমলে বেশি সওয়াব পাওয়া যায়
- সৌদিতে ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ভেসে গেছে গাড়ি
- বোরো মৌসুমের ধান-চালের মূল্য নির্ধারণ করল সরকার
- তীব্র দাবদাহে হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- শাস্তির মুখোমুখি হবেন ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা’
- ছাতা নিয়ে বের হওয়াসহ যে পরামর্শ দিলেন হিট অফিসার
- ঢাকায় মরুভূমির ‘লু হাওয়া’, আসছে আরো দুঃসংবাদ
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত: প্রধানমন্ত্রী
- উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতিগুলো কার্যকর করা হবে: এলজিআরডিমন্ত্রী
- ২৩ নাবিকসহ দুবাই বন্দরে পৌঁছাল এমভি আবদুল্লাহ
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে সাতজনের প্রাণহানি
- দেশজুড়ে আরো ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
- বোরো মৌসুমের ধান-চালের মূল্য নির্ধারণ করল সরকার
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- ভ্যানামি চিংড়ির পোনা আমদানির অনুমোদন দিল সরকার
- লালমনিরহাট জেলা সমিতি রংপুরের উদ্যোগে ইফতার ও মতবিনিময়
- ইসরায়েলের এই বর্বরতা মেনে নেয়া যায় না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গাজায় হত্যাকাণ্ড বন্ধে পদক্ষেপ না নেয়া দুঃখজনক: প্রধানমন্ত্রী
- বাসভাড়া বাড়ানোর বিষয়ে যা বললেন শাজাহান খান
- আইকনিক লিডার এখন কুন্তলা চৌধুরী
- বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রত্যেকের উচিত প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করা: গণপূর্তমন্ত্রী
- ঈদের আগেই জিম্মি নাবিকদের মুক্ত করা নিয়ে যা জানা গেল
- বাড়তি ভাড়া চেয়ে হয়রানি করলেই ব্যবস্থা: আইজিপি
- ইসরায়েলি আগ্রাসনে ২৪ হাজারের বেশি নারী ও শিশু নিহত
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে ব্রুনাইয়ের সুলতানের শুভেচ্ছা বার্তা
- বেরোবি উপাচার্যের নামে ভুয়া ই-মেইল, থানায় জিডি
- লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে শ্যামল জয়ী
- সৌদিতে ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ভেসে গেছে গাড়ি
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- হাতীবান্ধায় মাদক ব্যবসায় বাঁধা দেয়ায় স্ত্রীকে মারধর