প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণ

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের সুপারিশ জাতিসংঘের অনুমোদন পেয়েছে। বাংলাদেশ একমাত্র দেশ হিসাবে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের ৩টি মানদণ্ডই পূরণ করেছে। ১৭ নভেম্বর ২০২১ তারিখে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম বৈঠকের ৪০তম প্ল্যানারি সভায় এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত হয়। এটি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প ২০২১-এর বাস্তবায়ন। আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন এর গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।
বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যে দেশ জাতিসংঘ নির্ধারিত তিনটি মানদণ্ড পূরণের মাধ্যমে এলডিসি থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। বাংলাদেশের এ অর্জন বিশ্বদরবারে এ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে এবং আরও অধিকতর উন্নয়নের যাত্রাকে ত্বরান্বিত করবে।
অনেকেই এই অর্জনকে বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রার এক মহান মাইলফলক হিসাবে অভিহিত করেছেন। অনেকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণে তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে এক অভূতপূর্ব সাফল্য বলেও উল্লেখ করেন।
সুপারিশ অনুমোদনের বিষয়ে জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পাশাপাশি নেপাল ও লাওসের ক্ষেত্রেও একই সুপারিশ করা হয়েছে। এই তিন দেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের ক্ষেত্রে পাঁচ বছর প্রস্তুতির সময় পাবে। সাধারণত প্রস্তুতির জন্য তিন বছর সময় দেওয়া হয়। করোনার কারণে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই বাড়তি সময় দেওয়া হলো। বাংলাদেশ গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ‘কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি)’ ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা সভায় দ্বিতীয়বারের মতো স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের মানদণ্ড পূরণের মাধ্যমে উত্তরণের সুপারিশ লাভ করেছিল। সিডিপি একই সঙ্গে বাংলাদেশকে ২০২১ থেকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরব্যাপী প্রস্তুতিকালীন সময় প্রদানের সুপারিশ করেছে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ ইতোমধ্যে সিডিপির সুপারিশ অনুমোদন করেছে। পাঁচ বছর প্রস্তুতিকাল শেষে বাংলাদেশের উত্তরণ ২০২৬ সালের ২৩ নভেম্বর কার্যকর হওয়ার কথা।
বাংলাদেশই একমাত্র দেশ হিসাবে জাতিসংঘ নির্ধারিত তিনটি মানদণ্ড পূরণের মাধ্যমে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। প্রস্তুতিকালীন এই সময়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হিসাবে প্রাপ্ত সব সুযোগ-সুবিধা অব্যাহত থাকবে। তাছাড়া বর্তমান নিয়মে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে বাংলাদেশ ২০২৬ সালের পর আরও তিন বছর অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত সুবিধা ভোগ করতে পারবে।
উত্তরণপরবর্তী সময়ে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধাসমূহ অব্যাহত রাখাসহ মসৃণ ও টেকসই উত্তরণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নেতৃত্বে বেসরকারি খাত ও উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় নীতিকৌশল ও পদক্ষেপ প্রণয়ন করছে। সাধারণত উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে যেসব দেশ তুলনামূলক দুর্বল, সেসব দেশকে স্বল্পোন্নত দেশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা করা হয়। বাংলাদেশ ১৯৭৫ সালে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে পাঁচ বছর পর এলডিসি থেকে বের হয়ে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চলে যাবে বাংলাদেশ। সাধারণত সিডিপির চূড়ান্ত সুপারিশের তিন বছর পর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে চূড়ান্ত স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কিন্তু করোনার প্রভাব মোকাবিলা করে প্রস্তুতি নিতে বাড়তি দুই বছর সময় দেওয়া হয়েছে। সিডিপির সঙ্গে গত ১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের বৈঠকে বাংলাদেশও বাড়তি দুই বছর সময় চেয়েছিল।
এলডিসি থেকে কোন কোন দেশ বের হবে, সে বিষয়ে সুপারিশ করে থাকে সিডিপি। এ জন্য প্রতি তিন বছর পরপর এলডিসিগুলোর ত্রিবার্ষিক মূল্যায়ন করা হয়। মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ, জলবায়ু ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা-এই তিন সূচক দিয়ে একটি দেশ উন্নয়নশীল দেশ হতে পারবে কি না, সেই যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়। যেকোনো দুটি সূচকে যোগ্যতা অর্জন করতে হয় কিংবা মাথাপিছু আয় নির্দিষ্ট সীমার দ্বিগুণ করতে হয়।
অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে ৩২ পয়েন্ট বা এর নিচে থাকতে হবে। মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ বা এর বেশি পয়েন্ট পেতে হবে। মাথাপিছু আয় সূচকে ১ হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার থাকতে হবে। মাথাপিছু আয় হিসাবটি জাতিসংঘ করেছে অ্যাটলাস পদ্ধতিতে। সেখানে মূল্যস্ফীতিসহ বিভিন্ন বিষয় সমন্বয় করে তিন বছরের গড় হিসাব করা হয়। বাংলাদেশ এ তিন মানদন্ডই পূরণ করেছে। বর্তমানে ৪৭টি স্বল্পোন্নত দেশ আছে। এ পর্যন্ত মালদ্বীপ, বাতসোয়ানা, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, সামোয়া ও কেইপ ভার্দে-এই পাঁচ দেশ এলডিসি থেকে বের হয়েছে।
উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ এর অনেক চ্যালেঞ্জও আছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের জন্য আগামী কয়েক বছর খুব গুরুত্বপূর্ণ। করোনা-পরবর্তী বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক পরিবেশ-পরিস্থিতি অর্থনৈতিক অগ্রগতির অনুকূল নয়। এ বৈরী পরিবেশের মধ্য দিয়েই আমাদের আগামী বছরগুলোতে অগ্রগতির ধারাবাহিকতা রক্ষা করে যেতে হবে।
বিশ্ব দরবারে বিভিন্ন দরকষাকষিতে বাংলাদেশের অবস্থান আরো শক্ত হবে। এছাড়া ভাবমূর্তি উন্নয়নের ফলে বৈদেশিক ঋণ পাওয়াও সুবিধাজনক হবে। যেসব দেশ এখন পর্যন্ত স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছে, তাদের প্রায় প্রতিটির ক্ষেত্রেই প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে। সাধারণত উন্নয়নশীল দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তির কারণে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আস্থা পান। তাই উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার ফলে বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ আরো বৃদ্ধি পাবে ও নতুন শিল্প-কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে বলে আশা করা যায়। অনেক দেশের সঙ্গে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্যের দ্বারও উন্মুক্ত হবে।
উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠলে সহজ শর্তে ঋণ পাওয়া এবং বিভিন্ন রফতানি সুবিধা হারাবে বাংলাদেশ। পাশাপাশি ওষুধ শিল্পে মেধাস্বত্বের আন্তর্জাতিক আইনকানুনের অব্যাহতিও থাকবে না, যদিও এক্ষেত্রে বাংলাদেশ আরো বেশি সময় পাবে। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের ফলে বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতার ওপর যে বিরূপ প্রভাব পড়বে, তা মোকাবেলায় প্রস্তুতি নিতে হবে। বিশ্ববাজারে বিপণন ও বিনিয়োগ আকর্ষণ এক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিতে পারে। তবে মূল সমস্যা হলো, একমাত্র ভুটান ছাড়া আর কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের এফটিএ বা পিটিএ নেই। আমাদের উন্নত দেশগুলো ছাড়াও ভারত ও চীনের মতো বড় বড় উন্নয়নশীল দেশের সঙ্গে এফটিএ বা পিটিএ করতে হবে। দেশের বাণিজ্যে স্থানীয় শিল্পের জন্য সুরক্ষা কমানো না হলে অন্য দেশ পিটিএ বা এফটিএতে আগ্রহী হবে না।
বৈদেশিক অনুদান ও কম সুদের ঋণ কমে আসবে। এতে বৈদেশিক ঋণের ব্যয় বেড়ে যাবে। তবে দেশের অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা ও রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরশীলতা অনেক কমে গেছে। তাই বৈদেশিক ঋণপ্রাপ্তির বিষয়ে বাংলাদেশের শঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু নেই। কিন্তু সহজ শর্তে বৈদেশিক ঋণ না পাওয়ায় বৈদেশিক অনুদাননির্ভর এনজিওগুলোর অর্থ সংকট দেখা দিতে পারে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীরা বিদেশী ফেলোশিপ, স্কলারশিপ, প্রশিক্ষণ, আন্তর্জাতিক জার্নালে নিবন্ধ ছাপানোর প্রকাশনা ফি প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড়সহ নানা সুবিধা পেয়ে থাকে। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পর বিদেশে উচ্চশিক্ষাপ্রত্যাশীরা প্রাথমিক পর্যায়ে কিছুটা বাধার সম্মুখীন হতে পারে। ওষুধের কাঁচামাল আমদানিতে প্রাপ্ত শুল্ক সুবিধাও হারাতে হবে, যা দেশের ওষুধ রফতানির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এলডিসি থেকে উত্তরণে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবেলার জন্য গঠিত ফান্ড থেকেও বাংলাদেশ কোনো সহায়তা পাবে না।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) জিএসপি প্লাস পাওয়ার জন্য আমাদের চেষ্টা করতে হবে। যদি জিএসপি প্লাস পাওয়া কঠিন হয় বা পাওয়া না যায়, তাহলে এর বিকল্প কিছু পেতে হবে। কিন্তু এ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে যে ধরনের সুরক্ষাগত ও প্রাতিষ্ঠানিক ক্যাপাসিটি থাকা দরকার, তা আমাদের নেই। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির এই প্রক্রিয়া শুরুর পাশাপাশি দেশের ভেতরেও প্রতিযোগিতা বাড়াতে অভ্যন্তরীণ অনেক কাজ করতে হবে। পরিবহন, বন্দর, আইসিটি অবকাঠামো উন্নয়ন করার মাধ্যমে আমদানি-রফতানিতে ব্যয় কমানো প্রয়োজন। এর সঙ্গে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সক্ষমতা আরো বাড়াতে এবং মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হবে। ব্যাংকিংসহ পুরো আর্থিক খাতে সুশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে, কমাতে হবে খেলাপি ঋণ।
উন্নয়নশীল দেশের চ্যালেঞ্জ উত্তরণে দক্ষ মানবসম্পদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য তরুণ সমাজকে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন করে গড়ে তুলতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারের উদ্যোগের কারণেই আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে, যা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। এর ফলে ভবিষ্যতে প্রচলিত পণ্য রফতানিতে সাময়িক সমস্যা হলেও বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহে বড় ধরনের ক্ষতির প্রভাব সামাল দেয়া যাবে। যেহেতু বাংলাদেশ বর্তমানে ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডে’ অত্যন্ত সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে, তাই এ সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব।
এলডিসি থেকে বের হওয়ার অনেক সুবিধাও রয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হবে। উন্নয়নের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের কদর বাড়বে ও উন্নয়নশীল দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা মর্যাদা পাব। পাশাপাশি বিদেশী বিনিয়োগকারীরা আকৃষ্ট হবেন। দেশের ক্রেডিট রেটিং বাড়বে। বাংলাদেশের বড় ধরনের ব্র্যান্ডিং হবে। এখানকার অর্থনীতি উদীয়মান এবং এখানে বড় বাজার সৃষ্টি হচ্ছে এমন বার্তা বিশ্ববাসী পাবে। এলডিসি থেকে উত্তরণের অন্যতম শর্ত হলো, অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকের মানদন্ড উত্তীর্ণ হওয়া। বাংলাদেশ এ শর্ত পূরণ করতে পেরেছে মানে অর্থনীতিতে তুলনামূলক কম ঝুঁকি রয়েছে। এসব বিষয় বিনিয়োগকারীদের উপলব্ধিতে বিনিয়োগের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এ সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হবে।
লেখক: হীরেন পণ্ডিত, প্রাবন্ধিক ও রিসার্চ ফেলো, বিএনএনআরসি
– লালমনিরহাট বার্তা নিউজ ডেস্ক –- চিলমারীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ
- বিরলে কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
- ইজিবাইকের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহীর
- ১৬ বছরের ভাগনের সঙ্গে মামির পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ
- রংপুরে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ছিঁড়ে ফেলায় আ. লীগের বিক্ষোভ
- পদ্মাসেতু জিডিপি বাড়াবে ২১১ গুণ: আবুল বারকাত
- নীলফামারীতে স্বাভাবিকে ফিরছে তিস্তা
- রংপুরে কাঁঠাল খাওয়ার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- দিনাজপুরে যুবলীগ নেতা মাজেদ হত্যায় আরেক মাজেদ আটক
- পঞ্চগড়ে পদ্মা সেতুর আদলে রেপ্লিকা, টিভির পর্দায় দেখবেন উদ্বোধন
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন কাল: বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাদন
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন: সারা দেশের নিরাপত্তা জোরদার
- ঢাবি ক্লাবে রিজভী অবস্থান নিয়ে তোলপাড়
- ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন অবাক দৃষ্টিতে দেখছেন বিশ্ব নেতারা’
- বাংলাদেশে ইইউ চেম্বার অব কমার্স প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
- বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সাংস্কৃতিক বন্ধন চায় জাপান
- করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে কমল শনাক্ত
- পদ্মা সেতু: শিল্পায়নের দ্রুত বিকাশ কৃষিপ্রধান ফরিদপুরে
- ‘অবশ্যই বাংলাদেশ আগামীতে উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে’
- ২৬ জুনের মধ্যে ঈদের উৎসব ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
- আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে আছে, ছিলো, থাকবে: তথ্যমন্ত্রী
- ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবিক সহায়তার হাত বাড়িয়েছেন’
- শনি ও রোববারের বৃষ্টিপাত নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
- রাত পোহালেই স্বপ্ন ছোঁয়ার মাহেন্দ্রক্ষণ
- পদ্মাসেতু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ স্থাপনা: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- পদ্মাসেতুর উদ্বোধনের আগেই রাজনৈতিক চাপের মধ্যে বিএনপি
- পদ্মা সেতু ঘিরে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে কর্মচাঞ্চল্য
- পদ্মা সেতুতে গাড়ি চলাচলের গতিসীমা জানালো সেতু কর্তৃপক্ষ
- সরকারি চুক্তিতে রাশিয়ার কাছ থেকে গম আমদানি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- পদ্মা সেতু ঘিরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের দুই পাশে সাজ সাজ রব
- পদ্মা সেতুর জন্য বাংলাদেশকে অভিনন্দন সৌদির
- ‘জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় হাজার মিলিয়ন ডলারের বাজেট সাপোর্ট’
- স্ত্রীর মরদেহ হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যান স্বামী
- ঠাকুরগাঁওয়ে ছাত্রলীগের মানববন্ধন
- পদ্মা সেতু নিয়ে বাংলাদেশিদের গর্ব করা উচিত: অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনার
- ইউক্রেনের আরেকটি শহর প্রায় অবরুদ্ধ
- বন্যায় কুড়িগ্রামের ৩২৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
- বিএম ডিপোর আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে: সেনাবাহিনী
- ধান-চালের মজুদ ঠেকাতে ও বাজার তদারকি করতে মাঠে ৮টি টিম
- রোববারের মধ্যে অবৈধ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক বন্ধ না হলে ব্যবস্থা
- কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন বিদ্রোহী যোদ্ধা পেত্রো
- স্ত্রীর লাশ মাটিতে পুঁতে রেখে থানায় যান মানিক
- দিনাজপুরে শেখ কামাল আইটি পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- কবি নজরুল ইসলামের জন্মদিনে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা
- শিগগিরই চালের বাজার স্বাভাবিক হবে: কৃষিমন্ত্রী
- মেয়েদের হরমোনজনিত সমস্যার ৫ কারণ
- দিনাজপুরের গমের দাম কমেছে কেজিতে ৫ টাকা
- লাফিয়ে বাড়ছে করোনা, শনাক্তের হার ৩.৫৬
- দেশের অগ্রগতিতে পাকিস্তানি দোসরদের গাত্রদাহ হচ্ছে
- স্নাতক ছাড়া কেউ সাংবাদিকতায় প্রবেশের সুযোগ পাবে না