স্বল্পোন্নত দেশগুলো তাদের পাওনা চায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলো (এলডিসি) দর কষাকষিতে তাদের পক্ষ রাখবে। তারা দান চায় না, আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রকৃত কাঠামোগত রূপান্তরের জন্য তাদের পাওনা চায়। রোববার কাতার ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে (কিউএনসিসি) স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি ৫: সম্ভাবনা থেকে সমৃদ্ধি) ৫ম জাতিসংঘ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দোহা কর্মসূচি বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য আশ্বাস। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই এলডিসিতে বাস্তব কাঠামোগত রূপান্তরের প্রতিশ্রুতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে এলডিসিতে উত্তরণে তাদের পারফরম্যান্সের জন্য কিছু প্রণোদনা থাকা উচিত। তাদের একটি বর্ধিত সময়ের জন্য স্বল্পোন্নত দেশগুলোর আন্তর্জাতিক সহায়তা ভোগ করা উচিত। তাদের উন্নত বিনিয়োগ এবং উৎপাদনশীল সক্ষমতা কিভাবে তৈরি করা যায় তা জানতে হবে। তাদের জন্য কিছু উদ্ভাবনী ও ক্রান্তিকালীন অর্থায়ন ব্যবস্থা থাকতে পারে।
তিনি আরো বলেন, এলডিসিগুলোর জন্য জলবায়ু অর্থায়নকে নমনীয় এবং অনুমানযোগ্য করা উচিত। এলডিসিগুলোতে প্রযুক্তি হস্তান্তর বাস্তব এবং অর্থপূর্ণ হওয়া দরকার। আমাদের অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার এবং মঙ্গলের জন্য সুরক্ষা প্রয়োজন। আমরা এলডিসিতে ২২৬ মিলিয়ন যুবকদের ব্যর্থ করতে পারি না। করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এলডিসি অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা। আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্য ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির ফলে অধিকাংশ স্বল্পোন্নত দেশে মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের গল্পের বেশিরভাগ অংশই আমরা স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য আলোচনা করেছিলাম। সহযোগিতার জন্য আমাদের গৃহীত পদক্ষেপ তুলে ধরেছি। বেশিরভাগ উন্নত ও উদীয়মান অর্থনীতি থেকে আমরা যে শুল্ক এবং কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছি তা আমাদের বেসরকারি খাতকে দৃঢ় উৎপাদন ভিত্তি তৈরিতে সাহায্য করেছে।
সরকার প্রধান বলেন, ট্রিপস চুক্তির অধীনে প্রদত্ত পেটেন্ট মওকুফ সুবিধা স্থানীয়ভাবে আমাদের ওষুধের চাহিদার ৯৮ শতাংশ পূরণ করার সুযোগ করে দিয়েছে। ডব্লিউটিও চুক্তির অধীনে রেয়াতগুলো আমাদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি ক্ষুধা ও অপুষ্টির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম করেছে। আমরা যে আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সহায়তা পেয়েছি- তা আমাদের সুনির্দিষ্ট উন্নয়ন পরিকল্পনা করতে সহায়তা করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হয়েছিল। ঐ সময় স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) হিসেবে স্বীকৃত বাংলাদেশ যুদ্ধ-বিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনর্গঠনের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছিল। পরের বছর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এবং তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুর উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বাংলাদেশ এলডিসি শর্তপূরণে অব্যহতভাবে চ্যাম্পিয়ন হতে থাকবে। গত পাঁচ দশকে প্রায়ই এলডিসি মুখপাত্র হিসেবে কাজ করতে পেরে বাংলাদেশ গর্বিত। বাংলাদেশের এলডিসিতে উত্তরণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সন্তুষ্ট।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক সরবরাহ চেইনে একটি নির্ভরযোগ্য অংশীদার। বাংলাদেশ একটি দ্রুত বর্ধনশীল ডিজিটাল অর্থনীতি, যোগাযোগ ও লজিস্টিকসের একটি সম্ভাব্য আঞ্চলিক কেন্দ্র। আমাদের পরবর্তী ভিশন ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তোলা।
সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন- সম্মেলনের সভাপতি ও কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল সানি। এছাড়া বক্তব্য রাখেন- জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতেরেস, ইউএনজিএ সভাপতি সাবা করোসি, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সভাপতি লাচেজারা স্টোয়েভা, মালাবির প্রেসিডেন্ট ও এলডিসি গ্রুপের চেয়ারপার্সন লাজারাস ম্যাকার্থি চাকাওয়েরা।
– লালমনিরহাট বার্তা নিউজ ডেস্ক –- ‘জিয়া ছিলেন মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানিদের দোসর’
- ‘সারা বিশ্বে গণহত্যা দিবস পরিচিতি লাভের চেষ্টা চলছে’
- বাংলাদেশের অনেক অর্জনের মধ্যে একটি অর্থনৈতিক উন্নয়ন: জাতিসংঘ
- স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন জয়শঙ্কর
- পায়রা বন্দরে হস্তান্তর হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ড্রেজিং প্রকল্প
- বাংলাদেশ ‘দ্রুত আঞ্চলিক নেতৃত্বে উঠে আসছে’: ব্লিংকেন
- বিমানবন্দর পরিচালনা ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং করতে আগ্রহী জাপান
- হিলি সীমান্তে বাংলাদেশ-ভারত ‘সম্প্রীতির মিষ্টিমুখ’
- রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা পুতিনের
- যারা দেশই চায়নি, তারাই এখন ক্ষমতায় যেতে মরিয়া : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সেইসব অপশক্তিকে আমরা বাংলার মাটিতে দেখতে চাই না:ডা. দীপু মনি
- করোনায় মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৮
- ‘পতাকার মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই’
- `যারা পাকিস্তানের প্রেমে মগ্ন, তাদের এ দেশে থাকার কোন অধিকার নেই`
- বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি:টিপু মুনশি
- পদ্মা সেতুতে রেলপথের বাকি মাত্র ৭ মিটার
- পদ্মা সেতুতে রেলপথের বাকি মাত্র ৭ মিটার
- সারাদেশে একদরে সিলিন্ডার গ্যাস বিক্রি হবে
- এপ্রিলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর ঘোষণা মিয়ানমারের
- শেষ পর্যন্ত দেশীয় কয়লা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত
- ১০ স্থানে অনুসন্ধানে বিশেষ চুক্তিতে যাচ্ছে বাপেক্স
- স্বাধীনতা দিবসে জিনপিংয়ের শুভেচ্ছা
- স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
- গরিবদের ইফতার সামগ্রী দিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী
- নায়কের সন্ধানে
- বাংলাদেশের জন্মের ঘোষণা
- স্বাধীনতার ইতিহাস ভুলতে বসেছিল একটি প্রজন্ম: আইজিপি
- দেশপ্রেম জাগ্রত করা জরুরি
- স্বাধীনতা দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
- স্বাধীনতার একমাত্র ঘোষক বঙ্গবন্ধু, অন্যরা ছিলেন পাঠক: কাদের
- বিদেশিদের কাছে দৌড়ঝাঁপ করে লাভ হবে না: বিএনপিকে হানিফ
- সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ
- কালীগঞ্জের ঘোঙ্গাগাছ সীমান্তে ‘কান্নাকাটির মেলা’
- আন্দোলনে জনগণের সাড়া পায়নি বিএনপি
- ভোটার বেড়ে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন, পুরুষ বেশি
- প্রেমিকের যৌনাঙ্গ কেটে আইসিইউতে পাঠালেন প্রেমিকা
- নাথিংয়ের নতুন ইয়ারবাড
- অতিরিক্ত গরম হচ্ছে স্মার্টফোন, ঠান্ডা রাখতে যা যা করবেন
- স্তন ক্যান্সার হলে কী মা হওয়া সম্ভব?
- জাতি বিনির্মাণে প্রকৌশলীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য: মেয়র তাপস
- জামায়াতের বিএনপি বিরোধী অবস্থান স্পষ্ট
- কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে ইরান ও সৌদি সম্মত
- বিস্ফোরণের কারণ নির্ণয়ে দেশি বিশেষজ্ঞরাই যথেষ্ট:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নাশকতা করা বিএনপি-জামায়াতের ধর্ম: রেলমন্ত্রী সুজন
- ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি
- পায়রা বন্দরে হস্তান্তর হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ড্রেজিং প্রকল্প
- স্বল্পোন্নত দেশগুলো তাদের পাওনা চায়: প্রধানমন্ত্রী
- রমজানে বেচা-কেনা: ইসলামে মজুতদারির শাস্তি
- ২০০ টাকায় দেখা যাবে টাইগারদের শেষ ম্যাচ