‘জিয়া শাসনামলে সশস্ত্রবাহিনীর কর্মকর্তা হত্যার বিচার হওয়া উচিত’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সামরিক ক্যু’র অজুহাতে সশস্ত্রবাহিনীর অসংখ্য কর্মকর্তা হত্যার বিচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত উল্লেখ করে এজন্য জনমত সৃষ্টির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বিষয়টা নিয়ে যখন দাবি উঠেছে তখন এটা নিয়ে নিশ্চই ব্যবস্থা নেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। এরজন্য ভাল জনমতও সৃষ্টি হওয়া দরকার। কিভাবে মানুষগুলোকে সে (জিয়াউর রহমান) হত্যা করে গেল।’
প্রধানমন্ত্রী সোমবার বিকেলে গণভবনে তার জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনে যোগদান এবং যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ’৭৫ এর পর এই বাংলাদেশে বার বার ক্যু হয়েছে এবং এই ক্যু’র নামে শুধু এয়ারফোর্সের অফিসার, সৈনিক বা কর্মচারিই নয় সেনাবাহিনীরও বহুজনকে হত্য করা হয়েছে।
তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা যদি জেলখানাগুলো খোঁজ করেন যে, কোন জেলে কতজনকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। তাহলে দেখবেন এরকম হাজার হাজার মানুষকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। তাদের পরিবারগুলো লাশতো পায়ই নি, এরা যে গুম হয়ে গেল বা হারিয়ে গেল সেজন্য কারো কোন জবাবদিহি কখনও হয়নি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রি ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনসহ সরকার এবং পিএমও’র উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ গণভবনে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে সাংবাদিকদের একটি অংশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন যারা ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সংবাদ সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে সেনা ও বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা হত্যার অভিযোগ সম্পর্কে বলেন, এটা একটা আশার কথা যে এত বছর পর সবারই এই চেতনাটা এসেছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন এতকাল সবাই কেন এটা ভুলে থাকলো।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান তার ক্ষমতাকে নিস্কন্টক করবার জন্য এই ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে, এটাতো জানা কথা। শুধু সামরিক বাহিনী নয় আমাদের আওয়ামী লীগের বহু নেতা-কর্মীকে হত্যা ও গুম করেছে।
তিনি তৎকালীন মিডিয়া এবং বিএনপি’র দিকে সমালোচনার তীর ছুঁড়ে দিয়ে জিয়া প্রসঙ্গে বলেন, তাকে এমন একটা ফেরেশতার মত বানিয়ে দেয়া হয়ে গেল এবং শেষকালে স্বাধীনতার ঘোষকও বানিয়ে ফেলা হলো।
সেটা নিয়ে তেমন কেন কেউ কথা বলেনি সেটা আমার প্রশ্ন। কারণ, আমার বাবা-মা-ভাই তাদের হত্যার বিচার চাওয়ার অধিকারও আমার ছিল না। আমরাওতো তাঁদের লাশ দেখতে পারিনি। কিন্তু আমি সরকারে আসতে পেরেছি বলেই এই হত্যার (জাতির পিতা) বিচার করেছি। আবার জিয়াউর রহমান হত্যার বিচারও কিন্তু বিএনপি কখনো করেনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিউটিনির বিচার করে যে ১১ জন সামরিক অফিসারকে ফাঁসি দিল সেটাও কিন্তু খুব অন্যায়ভাবে। কারণ, এদের অনেকে জানতই না কিন্তু রাতারাতি একটা ক্যামেরা ট্রায়াল করে ফাঁসি দিয়ে দিল।
তারা তখন প্রতিবাদ করেছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা তখন এটার প্রতিবাদ করেছিলাম তা তদন্ত হওয়া দরকার। এই মিউটিনিটি কেন হলো, কারা করলো, কারা জড়িত এবং কাদের ফাঁসি দিচ্ছে। সেটা কিন্তু করেনি। আবার জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বার বার যে ক্যু হয়েছে এবং বিভিন্ন কারাগারে যে ফাঁসি হয়েছে সেই হিসেবটা কিন্তু কেউ নেয়নি। এখন যেটা বের হচ্ছে। আমার মনে হয় সেটা আরো বের হওয়া দরকার। আরো তথ্য নিয়ে আসা দরকার এই পরিবারগুলোর।
তিনি বলেন, এই পরিবারগুলোতে জীবনে কেউ কিছু পায়নি। তাদের কেউ কিছু জিজ্ঞেসও করেনি। পরিবারগুলো কি অবস্থায় রয়েছে তাও দেখেনি।
তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা বার বার ঘটনোর চেষ্টা করা হয়েছে। ’৭৭ সালে ক্যু’র নামে বিমানবাহিনীর ৫৬২ জন অফিসারসহ আরো বহুলোক এই সময় হত্যাকান্ডের স্বীকার হয়েছে। এরই মাঝে আরো কয়েকটা ক্যু হয় এবং সেটা নিয়ে প্রায় ২ হাজারের কাছাকাছি বিমান এবং সামরিক বাহিনীর অফিসারদের মারা হয়।
– লালমনিরহাট বার্তা নিউজ ডেস্ক –- দ্বিতীয় সাক্ষাতেও গুজরাটকে হারাল দিল্লি
- খুন হওয়ার ভয়ে বাড়ি ছাড়লেন সালমান খান
- সব রোগ-ব্যাধি থেকে শেফা লাভের সূরা
- জিম্মি এক ইসরায়েলি-আমেরিকানের ভিডিও প্রকাশ করেছে হামাস
- কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- র্যাবের নতুন মুখপাত্র আরাফাত ইসলাম
- গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন
- গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ
- মরিশাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- সব ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ
- হিট অ্যালার্ট আরো তিনদিন বাড়লো
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৪ মামলায় ৯ লাখ টাকা জরিমানা
- ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
- লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী কারাগারে
- পাটগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
- গ্রীষ্মকালে শীতল ত্বক
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৪ নির্দেশনা
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- পুলিশের প্রতি ১১ নির্দেশনা
- প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ২৬ প্রার্থী
- চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৫০ ভাগ
- শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- গাজার সেই শহরে আবারও নারকীয় হামলার ঘোষণা ইসরায়েলের
- দেশজুড়ে আরো ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
- বোরো মৌসুমের ধান-চালের মূল্য নির্ধারণ করল সরকার
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- ভ্যানামি চিংড়ির পোনা আমদানির অনুমোদন দিল সরকার
- লালমনিরহাট জেলা সমিতি রংপুরের উদ্যোগে ইফতার ও মতবিনিময়
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- ইসরায়েলের এই বর্বরতা মেনে নেয়া যায় না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বাসভাড়া বাড়ানোর বিষয়ে যা বললেন শাজাহান খান
- আইকনিক লিডার এখন কুন্তলা চৌধুরী
- বুয়েটকে জঙ্গিবাদের আখড়া বানানো যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রত্যেকের উচিত প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করা: গণপূর্তমন্ত্রী
- ঈদের আগেই জিম্মি নাবিকদের মুক্ত করা নিয়ে যা জানা গেল
- বাড়তি ভাড়া চেয়ে হয়রানি করলেই ব্যবস্থা: আইজিপি
- ইসরায়েলি আগ্রাসনে ২৪ হাজারের বেশি নারী ও শিশু নিহত
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে ব্রুনাইয়ের সুলতানের শুভেচ্ছা বার্তা
- বেরোবি উপাচার্যের নামে ভুয়া ই-মেইল, থানায় জিডি
- লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে শ্যামল জয়ী
- সৌদিতে ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ভেসে গেছে গাড়ি
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- হাতীবান্ধায় মাদক ব্যবসায় বাঁধা দেয়ায় স্ত্রীকে মারধর